তাপস কুমার দে
ছায়া ছায়া নদীর চর তোমার অতীত মুখচ্ছবি
কুয়াশা দূর ঘাসের সান্নিধ্য জড়ানো মায়ার মতো
নক্ষত্র সজল আলোর গল্পে দোলে রাগিণী ওড়া কবিতা
.
মালতীর ঘ্রাণ খুলে স্রোতের বানান শিখি আজ
গদ্যের চরায় ব্যস্ত গৃহস্থের উত্থান পতন দাগ
জাগরণ তোলে নির্ঘুম নীলের ঘোর, উত্তরের দোটানায় বুঝি বিষণ্ণ সন্ধ্যা।
জ্যোৎস্না নামক প্রহেলিকার আনাগোনা আঁকতে পারা উদ্যানের পত্রপুষ্পে জমা থাকে মনের কথা।
.
তুমি অন্ধের মতো ব্যর্থ মেঘে দ্রবীভূত পদার্থ গোলা জল, জানালা পূর্ণ বিচিত্র বর্ণ।
তাৎক্ষণিক অনুসরণীয় শিকারী।
আলো পড়ে তৃষ্ণা তুলে দেও মননের অভিজ্ঞানে।
উৎসব জেগে ফিরতে ফিরতে যেমন ফেরো আলো নিয়ে।
.
দীর্ঘ বিস্মিত চোখ ডিঙি নৌকো, যে কেউ বেয়ে পৌছে যেতে পারে ছায়া কাটা রেখার মতো তরল হৃদয়ে।